ও৩ম্ তৎ সৎ
বাংলাদেশে প্রচলিত সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি
সনাতনীদের জন্য আবাসিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার
প্রয়াসে
“আমার ২ টাকার ফান্ড”
সম্মানিত সুধী,
সকলকে নমস্কার।
“আমার ২ টাকার ফান্ড” এর পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।
সকলকে নমস্কার।
“আমার ২ টাকার ফান্ড” এর পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।
ভূমিকা-
ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা উপজেলায় ৭ একর জমি বিক্রয়ের একটি বিজ্ঞাপন দেখে জাতি-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সকল সনাতন সম্প্রদায়ের সনাতন ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণের সম অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশে প্রচলিত সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি ধর্মীয় পূর্ণাঙ্গ সিলেবাস প্রণয়নের মাধ্যমে একটি আবাসিক শিক্ষালয় (প্রথম শ্রেণি থেকে স্নাতকোত্তর) গড়ার স্বপ্নের শুরু। প্রাথমিক অনুসন্ধানে জমির মূল্য পাঁচ কোটি (৫০০০০০০০/-) টাকার সম্ভাব্য একটা তথ্য পেয়ে সামনে এগোনোর চেষ্টা মাত্র। এরই ধারাবাহিকতায় এ পর্যন্ত ৬২টি জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এগারশত (১১০০) এর অধিক সতীর্থ সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছি এবং তা চলমান রয়েছে। অত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্প বাস্তবায়নে আমাদের দশ হাজার (১০০০০) সতীর্থ প্রয়োজন।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য-
বাংলাদেশের যে কোনো প্রান্তে সর্বজনীনভাবে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের আগামী প্রজন্মের জন্য বাংলাদেশে প্রচলিত সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি সনাতন ধর্মীয় শিক্ষা এবং স্বদেশ, ভূমি, শিক্ষা-সংস্কৃতি-সভ্যতা ও আত্মোন্নতির লক্ষ্যে এক স্বাবলম্বী জাতি গঠনের জন্য একটি আধুনিক আবাসিক শিক্ষালয় গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। আপাতত ভূমিকায় উল্লিখিত জমির উপর একটি আবাসিক সনাতনী শিক্ষালয় স্থাপন করার লক্ষ্যে আমরা একত্রিত হচ্ছি। পরবর্তীতে বাংলাদেশের অন্যান্য বিভাগীয় সদর বা জেলাসদরেও এ শিক্ষালয়ের শাখা স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে বলে আশাবাদী। বাংলাদেশে বসবাসরত সকল সনাতনীর ধর্মাবলম্বীর কাছ থেকে জনপ্রতি ন্যূনতম দুই ২ (দুই) টাকা করে অনুদান আদায় করে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চাই। তাই আমাদের এই প্রতিষ্ঠানের একাউন্টের নাম “আমার ২ টাকার ফান্ড” রাখা হয়েছে। তার জন্য সকল বর্ণ-গোত্র-বয়স নির্বিশেষে সকল সনাতনীর সহযোগিতা আমাদের কাম্য। আমাদের স্লোগান, “আমার এলাকায় বসবাসকারী সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অনুদান এলাকার সতীর্থদের সহযোগিতায় আদায় করে দিব এবং পাশাপাশি আমার পরিচিত বাংলাদেশী সনাতনীকে বিষয়টি জানানোর মাধ্যমে আমার মত আরও সতীর্থ তৈরি করব”।
বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া-
উক্ত প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য ৪টি ধাপে আমাদের কার্যক্রম পরিচালিত করার প্রয়াস করছি।
প্রথম ধাপ-
বাংলাদেশে বসবাসরত সনাতন ধর্মাবলম্বী অধ্যুষিত প্রত্যেক তৃণমূল এলাকা থেকে ন্যূনতম একজন সেবক/সতীর্থ আমাদের গুগল ফরম পূরণের মাধ্যমে নিজের কিছু তথ্য (নাম, পিতার নাম, ঠিকানা, পেশা, হোয়াটসএ্যাপ নম্বর ও ফেসবুক আইডি লিঙ্ক) প্রদান করে সতীর্থ হিসেবে যুক্ত হয়ে অত্র প্রকল্পের সার্বিক সাফল্যের স্বার্থে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য নিঃস্বার্থভাবে প্রথমে অনলাইনে এবং অনুদান আদায়ের সময় সাথে থেকে মেধা, শ্রম ও সময় দিয়ে স্বপ্রণোদিত হয়ে স্ব স্ব এলাকায় বসবাসরত সনাতনীদের কাছ থেকে অনুদান আদায় করতে সাহায্য করবেন। তারই ধারাবাহিকতায় যথেষ্ট সাড়া দিয়ে আমাদেরকে অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন ইতোমধ্যে যোগদান করা সতীর্থগণ।
দ্বিতীয় ধাপ-
তৃণমূলের শক্তিই কেন্দ্রকে শক্তিশালী করে বলে আমরা বিশ্বাস করি। এই স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে অনুদান আদায়কারী টিম সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য স্ব স্ব জেলার গুগল ফরমের মাধ্যমে নিবন্ধিত সতীর্থদের দ্বারা প্রতি জেলায় একজন জেলা প্রতিনিধি এবং জেলা প্রতিনিধির মাধ্যমে প্রত্যেক উপজেলায় উপজেলা সমন্বয়কারী মনোনীত হবেন। অতঃপর প্রতিনিধিগণ ও সতীর্থদের দ্বারা প্রতিটি সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড, গ্রামে কমপক্ষে একজন করে সতীর্থ সংগ্রহের মাধ্যমে আমরা তৃনমূল পর্যন্ত পৌঁছে যাব।
তৃতীয় ধাপ-
জেলা প্রতিনিধিদের মাধ্যমে স্ব স্ব বিভাগের জন্য একজন করে উপদেষ্টা মনোনীত করা হবে। ৮ বিভাগ থেকে মনোনীত ৮জন উপদেষ্টার মনোনীত আরও ২জন এবং জমির মালিক পক্ষের ১জন সহ ১১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ উপদেষ্টা বা আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হবে। উক্ত কমিটি ১. জমি নির্বাচন, ২. জমির চুক্তিপত্র সম্পাদন, ৩. সিলেবাস প্রনয়ণ, ৪. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন গ্রহণ, ৫. ব্যাংক এ্যাকাউন্ট তথা সকল ধরণের আইনী কার্যক্রম গ্রহণ এবং ৬. অন্যান্য বিবিধ কার্যক্রম গ্রহণ ও সম্পন্ন করবেন।
ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা উপজেলায় ৭ একর জমি বিক্রয়ের একটি বিজ্ঞাপন দেখে জাতি-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সকল সনাতন সম্প্রদায়ের সনাতন ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণের সম অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশে প্রচলিত সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি ধর্মীয় পূর্ণাঙ্গ সিলেবাস প্রণয়নের মাধ্যমে একটি আবাসিক শিক্ষালয় (প্রথম শ্রেণি থেকে স্নাতকোত্তর) গড়ার স্বপ্নের শুরু। প্রাথমিক অনুসন্ধানে জমির মূল্য পাঁচ কোটি (৫০০০০০০০/-) টাকার সম্ভাব্য একটা তথ্য পেয়ে সামনে এগোনোর চেষ্টা মাত্র। এরই ধারাবাহিকতায় এ পর্যন্ত ৬২টি জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এগারশত (১১০০) এর অধিক সতীর্থ সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছি এবং তা চলমান রয়েছে। অত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্প বাস্তবায়নে আমাদের দশ হাজার (১০০০০) সতীর্থ প্রয়োজন।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য-
বাংলাদেশের যে কোনো প্রান্তে সর্বজনীনভাবে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের আগামী প্রজন্মের জন্য বাংলাদেশে প্রচলিত সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি সনাতন ধর্মীয় শিক্ষা এবং স্বদেশ, ভূমি, শিক্ষা-সংস্কৃতি-সভ্যতা ও আত্মোন্নতির লক্ষ্যে এক স্বাবলম্বী জাতি গঠনের জন্য একটি আধুনিক আবাসিক শিক্ষালয় গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। আপাতত ভূমিকায় উল্লিখিত জমির উপর একটি আবাসিক সনাতনী শিক্ষালয় স্থাপন করার লক্ষ্যে আমরা একত্রিত হচ্ছি। পরবর্তীতে বাংলাদেশের অন্যান্য বিভাগীয় সদর বা জেলাসদরেও এ শিক্ষালয়ের শাখা স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে বলে আশাবাদী। বাংলাদেশে বসবাসরত সকল সনাতনীর ধর্মাবলম্বীর কাছ থেকে জনপ্রতি ন্যূনতম দুই ২ (দুই) টাকা করে অনুদান আদায় করে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চাই। তাই আমাদের এই প্রতিষ্ঠানের একাউন্টের নাম “আমার ২ টাকার ফান্ড” রাখা হয়েছে। তার জন্য সকল বর্ণ-গোত্র-বয়স নির্বিশেষে সকল সনাতনীর সহযোগিতা আমাদের কাম্য। আমাদের স্লোগান, “আমার এলাকায় বসবাসকারী সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অনুদান এলাকার সতীর্থদের সহযোগিতায় আদায় করে দিব এবং পাশাপাশি আমার পরিচিত বাংলাদেশী সনাতনীকে বিষয়টি জানানোর মাধ্যমে আমার মত আরও সতীর্থ তৈরি করব”।
বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া-
উক্ত প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য ৪টি ধাপে আমাদের কার্যক্রম পরিচালিত করার প্রয়াস করছি।
প্রথম ধাপ-
বাংলাদেশে বসবাসরত সনাতন ধর্মাবলম্বী অধ্যুষিত প্রত্যেক তৃণমূল এলাকা থেকে ন্যূনতম একজন সেবক/সতীর্থ আমাদের গুগল ফরম পূরণের মাধ্যমে নিজের কিছু তথ্য (নাম, পিতার নাম, ঠিকানা, পেশা, হোয়াটসএ্যাপ নম্বর ও ফেসবুক আইডি লিঙ্ক) প্রদান করে সতীর্থ হিসেবে যুক্ত হয়ে অত্র প্রকল্পের সার্বিক সাফল্যের স্বার্থে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য নিঃস্বার্থভাবে প্রথমে অনলাইনে এবং অনুদান আদায়ের সময় সাথে থেকে মেধা, শ্রম ও সময় দিয়ে স্বপ্রণোদিত হয়ে স্ব স্ব এলাকায় বসবাসরত সনাতনীদের কাছ থেকে অনুদান আদায় করতে সাহায্য করবেন। তারই ধারাবাহিকতায় যথেষ্ট সাড়া দিয়ে আমাদেরকে অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন ইতোমধ্যে যোগদান করা সতীর্থগণ।
দ্বিতীয় ধাপ-
তৃণমূলের শক্তিই কেন্দ্রকে শক্তিশালী করে বলে আমরা বিশ্বাস করি। এই স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে অনুদান আদায়কারী টিম সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য স্ব স্ব জেলার গুগল ফরমের মাধ্যমে নিবন্ধিত সতীর্থদের দ্বারা প্রতি জেলায় একজন জেলা প্রতিনিধি এবং জেলা প্রতিনিধির মাধ্যমে প্রত্যেক উপজেলায় উপজেলা সমন্বয়কারী মনোনীত হবেন। অতঃপর প্রতিনিধিগণ ও সতীর্থদের দ্বারা প্রতিটি সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড, গ্রামে কমপক্ষে একজন করে সতীর্থ সংগ্রহের মাধ্যমে আমরা তৃনমূল পর্যন্ত পৌঁছে যাব।
তৃতীয় ধাপ-
জেলা প্রতিনিধিদের মাধ্যমে স্ব স্ব বিভাগের জন্য একজন করে উপদেষ্টা মনোনীত করা হবে। ৮ বিভাগ থেকে মনোনীত ৮জন উপদেষ্টার মনোনীত আরও ২জন এবং জমির মালিক পক্ষের ১জন সহ ১১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ উপদেষ্টা বা আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হবে। উক্ত কমিটি ১. জমি নির্বাচন, ২. জমির চুক্তিপত্র সম্পাদন, ৩. সিলেবাস প্রনয়ণ, ৪. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন গ্রহণ, ৫. ব্যাংক এ্যাকাউন্ট তথা সকল ধরণের আইনী কার্যক্রম গ্রহণ এবং ৬. অন্যান্য বিবিধ কার্যক্রম গ্রহণ ও সম্পন্ন করবেন।
চতুর্থ ধাপ-
গঠিত উপদেষ্টা বা আহ্বায়ক কমিটি লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের প্রাথমিক কার্যক্রম শেষ করতঃ প্রস্তাবিত প্রতিষ্ঠানের পক্ষে অনুদান আদায়ের লক্ষ্যে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার জন্য কাগজ-পত্রাদি প্রণয়নপূর্বক জেলা প্রতিনিধিগণকে অনুদান আদায়ের জন্য দিক-নির্দেশনা প্রদান করবে এবং তদানুসারে সতীর্থগণ দ্বারা অনুদান আদায় সম্পন্ন হবে।
গঠিত উপদেষ্টা বা আহ্বায়ক কমিটি লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের প্রাথমিক কার্যক্রম শেষ করতঃ প্রস্তাবিত প্রতিষ্ঠানের পক্ষে অনুদান আদায়ের লক্ষ্যে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার জন্য কাগজ-পত্রাদি প্রণয়নপূর্বক জেলা প্রতিনিধিগণকে অনুদান আদায়ের জন্য দিক-নির্দেশনা প্রদান করবে এবং তদানুসারে সতীর্থগণ দ্বারা অনুদান আদায় সম্পন্ন হবে।
উল্লেখ থাকে যে, প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের কিছু
কার্যক্রম এবং তৃতীয় ও চতুর্থ ধাপের কিছু কার্যক্রম একইসঙ্গে চলবে।
তাই, আমাদের কাঙ্ক্ষিত স্বপ্ন বাস্তবায়নে নিজে আমাদের
সাথে যুক্ত হন এবং আপনার পরিচিত সকল বাংলাদেশী সনাতনীকে যুক্ত করতে উৎসাহিত করুন।
সনাতনী অধ্যুষিত প্রত্যেকটি এলাকায় তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত আমরা যদি একজন করে
সতীর্থ তৈরি করতে সমর্থ হই এবং তাদের দেওয়া সময়, মেধা, শ্রম এবং প্রয়োজনীয় অর্থের
সহযোগিতা পাই - তবে এই স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে বলে বিশ্বাস করি। এজন্য
সকল বাংলাদেশী সনাতনীকে এগিয়ে আসার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।
আমাদের সাথে যুক্ত হওয়ার জন্য google ফর্ম লিংক-
👉 রেজিস্ট্রেশন ফর্ম লিংক 👈
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
এই বিজ্ঞাপন থেকেই আমরা উদ্বুদ্ধ হয়েছি:
জমির একটি ভিডিও
বিশেষ দ্রষ্টব্য- সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আমাদের অনুদান আদায়কারী সতীর্থগণ অনুদান চাইতে যাওয়ার পূর্বে বাংলাদেশের সনাতনীদের সকল সামাজিক, রাজনৈতিক তথা ধর্মীয় সংগঠনের নেতৃবৃন্দের কাছে আমাদের পক্ষ থেকে সকল সংগঠনের সহোযোগিতা কামনা করে চিঠি প্রেরণ করা হবে, যাতে আমরা দ্রুততার সাথে কাজটি সফল করতে পারি।
বাস্তবায়নে- "আমরা ক'জন"